রাতের এক অন্য নেশা
সায়ন্তী ব্যানার্জি
একপাশে সারি দেওয়া সবুজ নারকেল গাছ যেন স্তরে স্তরে উঠে গেছে, আর অন্যদিকে নীল সমুদ্রের ঢেউ আছড়ে পড়ছে তটে। অগুনতি মানুষ সেই তীরে। কেউ সঙ্গীর সঙ্গে চুপ করে বিয়ারের বোতল হাতে বসে উপভোগ করছেন এই অপার্থিব সৌন্দর্য, কেউ আবার দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন জলে। এমন দৃশ্য ক্যালেন্ডারের পাতায় দেখেছেন নিশ্চয়। হয়ত আনমনে ভেবেছেন, ‘ইশ যদি যেতে পারতাম এমন এক দেশে!’ শুধু ভাবা কেন মশাই? সেই দেশ তো এই দেশেই। চাইলেই ঘুরে আসা যায় ট্রপিক্যাল ক্লাইমেটের এই স্বর্গরাজ্যে। প্যানোরমিক ভিউয়ে অনেকটা আধ খাওয়া চাঁদের মতো জলরাশি আর বাকি অর্ধ চাঁদে সবুজ প্রকৃতি। মাঝে ভেদরেখায় সোনালি বালির ওপর দাঁড়িয়ে মানুষ। এ ছবি তো কাল্পনিক নয়। বরং ষোলআনা বাস্তব। বিদেশ বিভুঁইয়ে নয়। খোদ ভারতেই বিদেশের লিসবন— ‘গোয়া’। এখানে চলার পথে পায়ে পায়ে পর্তুগিজের ছাপ গিজগিজ করে। বিদেশি বিচরণ এখানে সর্বত্র। দিনে যেমন প্রকৃতি এখানে বিভোর করে রাখে, তেমন রাতের এক অন্য নেশা। এ দেশে ঘুম ঘুম নিঝুম রাত নামে না, বরং নিয়ন আলোয় ঝিম ধরা চোখ ঝলসে ওঠে স্ফূর্ততায়। তাই গোয়ার নাইটলাইফের আলাদাই আকর্ষণ।
ভৌগলিকভাবে গোয়ার দু’টি ভাগ। উত্তর ও দক্ষিণ। উত্তর জুড়ে প্রাচীন দুর্গ আর নয়নাভিরাম সমুদ্রসৈকত, দক্ষিণেও প্রাকৃতিক প্রাচুর্য্য কিছু কম নেই। তবে উত্তর গোয়ায় প্রাণের জোয়ার বড্ড বেশি। পার্টি, মৌজ-মস্তি, নাইট ক্লাবই এই গোয়ার সংস্কৃতি। বন্ধুরা মিলে ঘুরতে গেলে উত্তর গোয়াই হতে পারে প্রথম পছন্দ। কিন্তু যাদের বেশি ভিড় পছন্দ নয়, বা পরিবার, প্রিয়জনের সঙ্গে যাবেন, তারা দক্ষিণ গোয়াতেই কাটাতে পারেন কয়েকটা দিন। আর বাকিদের জন্যও তো গোটা গোয়ারই অবারিত দ্বার। চলুন, ঘুরে দেখি একে একে...
উত্তর গোয়া
মাপুসা: বিশ্বের মানচিত্র থেকে এক টুকরো পর্তুগাল কেটে যেন সাজিয়ে দেওয়া হয়েছে গোয়ার এই জায়গায়। পর্তুগিজদের ফেলে যাওয়া স্মৃতিগুলো ছড়িয়ে এখানের অলিতে-গলিতে। ওদের তৈরি নকশাতেই করা ঘরবাড়ি ও বাগিচায় সাজানো সুন্দর শহর মাপুসা। রয়েছে প্রাচীন চার্চ– চার্চ অফ আওয়ার লেডি অফ মিরাকেলস।
পানাজি: গোয়ার রাজধানী। পাশেই বহমান শান্ত মাণ্ডবী। চোখ মেললেই দেখা মিলবে পর্তুগিজ সংস্কৃতির ছাপ। মাণ্ডবীর পাড়ে পাহাড়ের ঢালে ১৫৫১ সালে তৈরি হওয়া রাইস মাগোস দুর্গ। পাশেই গোয়া সেক্রেটারিয়েট। আদিল শাহ মাণ্ডবীর তীরে তৈরি করেছিলেন তাঁর গ্রীষ্মকালীন আবাস। পর্তুগিজরা গোয়ার দখল নেওয়ার পর তা হয় ভাইসরয়ের আবাস। সেটাই আজকের গোয়া সেক্রেটারিয়েট। উল্টো দিকেই আধুনিক হিপনোটিজমের জনক আবে ফারিয়ার মূর্তি। পাহড়ের কোলে চার্চ অফ আওয়ার লেডি অফ দি ইমাকুলেট কনসেপশন। কাছেই অ্যালটিনো পাহাড়ে বিশপের বাড়ি। পর্তুগিজদের আমলে তৈরি হওয়া ঘরবাড়ি ও পথঘাট কেমন ছিল তা দেখতে হলে যেতে হবে ফন্টেনাস-এ। অ্যালটিনো ও উরেম ক্রিক পাহাড়ের মাঝে এই ফন্টেনাস।
কালাঙ্গুটে ও কন্ডোলিম বিচ: একেবারেই যমজ ভাই-বোনের মতো এই সি-বিচদুটি। তবুও বিদেশি পর্যটকদের বেশি পছন্দের কালাঙ্গুটে। ঝাউবন আর নারকেলের সারিতে ঘেরা এই বিচে যত্রতত্র দেখা মিলবে স্বল্পবসনা বিদেশিনীদের। পাশেই কন্ডোলিম সি-বিচ। পানাজি থেকে এই সি-বিচ দু’টির দূরত্ব ১৫ কিমি আর মাপুসা থেকে ১০ কিমি। বিচে অজস্র হোটেল ও শ্যাক রয়েছে। চাইলে ছাতার তলায় আরামকেদারায় বসে সমুদ্রের নীল জলরাশির দিকে তাকিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দিতে পারেন। আবার রয়েছে নানান ওয়াটার স্পোর্টসের ব্যবস্থা। চাইলেই জমিয়ে মজা।
বাগা বিচ: কালাঙ্গুটে বিচ ধরে হাঁটতে হাঁটতে পৌঁছে যাওয়া যায় বাগা বিচে। দূরত্ব মাত্র ২ কিমি। দেখবেন, অদূরেই পাহাড়ের গা বেয়ে নেমেছে ঝরনা ধারা। অপরূপ সে দৃশ্য।
মীরামার বিচ: মান্ডবীর মোহনা। যাত্রা শেষে মাণ্ডবী এখানে এসে পড়েছে আরব সাগরে। নারকেল গাছের ছায়া আর রুপোলী বালির এই বিচের এক বিশেষ আকর্ষণ রয়েছে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে।
ডোনাপাওলা বিচ: ভালোবাসার সৈকত। কারণ এই বিচের সঙ্গেই জড়িয়ে প্রেম, ভালবাসা আর আত্মত্যাগের কাহিনী। ভাইসরয়ের মেয়ে ডোনা পাওলা ভালোবাসত জেলের ছেলে গ্যাসপার ডায়াসকে। কিন্তু তাঁদের সেই সম্পর্ক মানতে চায়নি ভাইসরয়ের পরিবার। তখন তাঁরা টিলার উপর থেকে সমুদ্রে ঝাঁপ দেয় এবং দু’জনেরই মৃত্যু হয়। তাঁদের স্মৃতিতে সেই টিলার উপর রয়েছে ডোনাপাওলার মূর্তি। পাশে অপূর্ব সুন্দর এক ফুলের বাগান। সঙ্গীর হাতে হাত রেখে সূর্যাস্তের সাক্ষী হতেই পারেন ডোনা-ডায়াসের সঙ্গে।
ছাপোড়া বিচ: ছাপোড়া নদীর নাম থেকেই বিচের নাম। এই নদী এখানে এসেই মিলেছে আরবসাগরে। মাপুসা থেকে ৩০-৪০মিনিটের পথ। এখানেও পাবেন সেই সারি সারি নারকেল গাছের সবুজাবৃত ছবি। দেখবেন আদিল শাহর তৈরি দুর্গ।
আঞ্জুনা বিচ: গোয়ার হিপিদের কথা শোনেননি, এমন কেউ বোধ হয় নেই। সেই হিপিদেরই আবাস এই আঞ্জুনায়। নারকেল ও ঝাউ গাছের ছায়ায় সি-বিচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বড়ো বড় পাথর। তারই একটায় বসে প্রহর গুণতে পারেন। চোখে মাখতে পারেন সমুদ্রের নীল।
আগুয়াদা বিচ ও দুর্গ: আগুয়াদা বিচ-এর কথা আলাদা করে বলার কিছু নেই। তবে এখানেই রয়েছে গোয়ার সেন্ট্রাল জেল, যা আসলে ১৬১২ সালে পর্তুগিজদের তৈরি আগুয়াদা দুর্গেরই পরবর্তী রূপ। পাশেই রয়েছে লাইট হাউস। বিকেলে খোলা থাকে কিছুক্ষণ। ইচ্ছে থাকলে দেখে নিতে পারেন।
ভাগাতোর বিচ: গোয়ায় এসে নির্জন, নিভৃত পরিবেশ অধরা মনে হতেই পারে। তবে এখানেও রয়েছে ব্যতিক্রমী এক নির্জন সমুদ্র সৈকত ভাগাতোর। আঞ্জুনা থেকে বেশি দূরও নয়। মাত্র ৩ কিমি।
মায়েম লেক: সমুদ্রের পাশে অমন সুন্দর প্রাকৃতিক লেক খুব একটা মেলে না। তবে গোয়ায় ব্যাতিক্রমী মায়েম লেক। হ্রদের জলে বোটিং করতে করতে চোখ জুড়িয়ে যায় প্রকৃতির রূপে। পাশেই গোয়া পর্যটন দপ্তরের লেক রিসর্ট। পানাজি থেকে দূরত্ব ৩০ কিমি।
পোণ্ডা: গোয়ার চরিত্র থেকে সম্পূর্ণ ছভিন্নধর্মী এই স্থান। গোয়ার বুকেই যেন মন্দির রাজ্য। প্রখ্যাত গায়িকা লতা মঙ্গেশকরের আদি বাড়ি শ্রীমঙ্গেশ গ্রামও এখানেই। রয়েছে ৪০০ বছরের পুরনো শ্রীমঙ্গেশ শিবমন্দির। নজরকাড়া তার অপরূপ সব ভাস্কর্য। ২০ কিমি দূরে রয়েছে আরেকটি মন্দির। ১৭১৩ সালে তৈরি। নাম শ্রীশান্তাদুর্গা মন্দির। বৌদ্ধ প্যাগোডার সঙ্গে মিল আছে এর স্থাপত্যের। বিষ্ণু মন্দির শ্রীমহলসা, শ্রী নাগেশ মন্দিরও দেখে নিতে পারেন। এ ছাড়াও রয়েছে দেখার মতো শ্রীরামনাথজীর মন্দির। সহাবস্থানে রয়েছে প্রাচীনতম ও বৃহত্তম সাফা মসজিদ।
দুধসাগর জলপ্রপাত: এই ছবির দেখা মেলে ক্যালেন্ডারের পাতায়। পানাজি থেকে খুব বেশি দূরে নয়। মাত্র ৬০ কিমি এলেই দেখা মেলে নৈস্বর্গিক এই দৃশ্যের। কর্ণাটক থেকে আসা মাণ্ডবীর এক উপনদী ৬০৩ মিটার উপর থেকে ধাপে ধাপে নেমেছে মাটিতে। অসাধারণ এ দৃশ্য না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। দেখলেই মনে হয় দুধের মতো জলে আঙুল ভেজাই।
সেলিম আলি পাখিরালয়: ভুলে গেলে চলবে না, গোয়ায় শুধু সৈকত নয়; অরণ্যেরও ছড়াছড়ি। তাই নানান প্রজাতির পাখি এখানে সহজে দৃশ্যমান। প্রায় সারা বছরই দেখা মেলে তাদের। তা ছাড়া তো রয়েছেই মাণ্ডবী ও মাপুসায় ঘেরা দ্বীপ কোরাওতে এই পাখিরালয়। বনদপ্তরের অনুমতি নিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন।
ওল্ড গোয়া: আমাদের এখানে ওল্ড দীঘা আর নিউ দীঘার মতো গোয়াতেও ওল্ড গোয়া বা ভেলহা গোয়া রয়েছে। পর্তুগিজ শব্দ ‘ভেলহা’ শব্দটির অর্থ ওল্ড বা পুরনো। গোয়ার পূর্ব ইতিহাসের সাক্ষ্য বহন করে এই ওল্ড গোয়া। ষোড়শ শতক থেকে অষ্টাদশ শতক পর্যন্ত এই ওল্ড গোয়াই ছিল পর্তুগিজ ভারতের রাজধানী। আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া ও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান রয়েছে এই প্রাচীন নগরের। একসময়ে পর্তুগিজদের আবাসস্থল এই ভেলহা গোয়ায় ছিল প্রচুর চার্চ। এখনও রয়ে গেছে তার কয়েকটা। তার মধ্যে উল্লেখ্য সারা বিশ্বের ক্যাথলিকদের কাছে পবিত্র চার্চ ব্যাসিলিকা অফ বম জেসাস। এই চার্চের সোনা মোড়া অন্দরমহলে রূপোর কফিনে শায়িত রয়েছেন সেন্ট জেভিয়ার। প্রতি ১২ বছর অন্তর কার্নিভাল ফেস্টিভ্যালে তাঁর মৃত্যুর দিনে তাঁর দেহ কফিন থেকে বের করা হয় শ্রদ্ধা জানানোর জন্য। দেখবেন করিন্থিয়ান শিল্পরীতিতে তৈরি ব্যাসিলিকা অফ বমজেসাস-এর উল্টো দিকেই গোয়ার সবচেয়ে বড়ো চার্চ ক্যাথিড্রাল। দেখবেন রোমের সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার অণুকরণে তৈরি চার্চ অফ সেন্ট ফ্রান্সিস দি অ্যামিসি। ঘুরে আসতে পারেন একমাত্র মহিলা মঠ সেন্ট মনিকা কনভেন্ট থেকে। হাতে সময় থাকলে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের মিউজিয়াম, সেন্ট ক্যাজেটন চার্চ মিস করবেন না।
দক্ষিণ গোয়া
কোলভা বিচ: গোয়ার সবচেয়ে সুন্দর বিচ। ভোর হতে না হতেই এই বিচ লোকারণ্যে রূপ নেয়। ক্যামেরা হাতে সকলে অপেক্ষা করে সূর্যোদয়ের। সূর্যের ঘুম ভাঙলেই যেন সমুদ্রে কেউ লাল রং গুলে দেয়। অপরূপ সে দৃশ্য। পাশে নারকেল আর পামের ছায়ায় ভোর এখানে আরও বেশি মোহময়। বেলা বাড়লে সাগরের বুকে দাপিয়ে বেড়ায় ওয়াটার স্কুটার আর স্পিডবোট। সূর্যাস্তের মায়াবী আলোতেও কোলভা বিচ অবর্ণনীয়।
মারগাঁও: দক্ষিণ গোয়ার প্রশাসনিক কেন্দ্র মারগাঁও। এখানেই রয়েছে গোয়ার অন্যতম প্রাচীন চার্চ অফ হোলি স্পিরিট। একসময় এখানে ছিল এক হিন্দু মন্দির। তারপর তৈরি হয় চার্চ। মুসলিমরা সেই চার্চ ভেঙে গুঁড়িয়ে দিলে আবার নতুন করে গড়ে ওঠে এই চার্চ। মন্টি পাহাড় থেকে মারগাঁও শহরটাকে দেখে মনে হয় যেন শিল্পীর তুলির ছোঁয়ায় ক্যানভাসে আঁকা এক শহর!
বেনোলিম বিচ: কোলভা বিচের একদম কাছেই। তবে কোলভার ভিড় এখানে নেই। বলা চলে, দক্ষিণ গোয়ার নির্জন বিচ বেনোলিম। সঙ্গীর সঙ্গে একদম নিভৃতে কিছুটা সময় কাটাতে চাইলে আসতেই পারেন এখানে।
আরামবোল: নামে তো আরাম রয়েছেই। দেখলেও অদ্ভুত চোখের আরাম আরামবোলে। বিচ জুড়ে নজরে পড়ে জেলেদের মাছ ধরতে যাওয়ার ব্যস্ততা। পাম গাছের ছায়াচ্ছন্ন স্নিগ্ধ সৈকত। দেখলেই মন ভাল হয়ে যায়।
দক্ষিণ গোয়ার আনাচে কানাচে রয়েছে প্রচুর সৈকত। নির্জন প্রকৃতির সঙ্গে একাত্ম হওয়ার সুযোগ রয়েছে বেশ কয়েকটি আনকোরা বিচে। যেমন পালোলেম বিচ, বাটারফ্লাই বিচ, হানিমুন বিচ ইত্যাদি।
রুটম্যাপ
যাওয়া: ট্রেনে হাওড়া থেকে সরাসরি গোয়া যাওয়ার জন্য রয়েছে ১৮০৪৭ অমরাবতী এক্সপ্রেস। এ ছাড়া কলকাতা থেকে গোয়া যাওয়ায় জন্য রয়েছে স্পাইস জেট, জেট এয়ারওয়েস, ইন্ডিগো, গো এয়ার, এয়ার ইন্ডিয়ার ইত্যাদি সংস্থার বিমান।
থাকা: গোয়া জুড়ে বিভিন্ন ক্যাটাগরির অজস্র বেসরকারি হোটেলের পাশাপাশি রয়েছে গোয়া ট্যরিজম ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনায় থাকার ব্যবস্থা। যেমন পাঞ্জিম রেসিডেন্ট, মাপুসা রেসিডেন্ট, কোলভা রেডিডেন্ট, মায়েম লেক ভিউ, ওল্ড গোয়া রেসিডেন্ট ইত্যাদি। অনলাইন বুকিংয়ের জন্য লগঅন করুন: goa-tourism.com
বেড়ানো: সরকারি বাসের পাশাপাশি সরকারি ব্যবস্থাপনায় অটোরিক্সা ও বিভিন্ন ক্যাটাগরির ট্যাক্সি ভাড়া করেও ঘোরা যায়। জলপথে ঘোরারও ব্যবস্থা রয়েছে। কোনও সমস্যার সম্মুখিন হলে ডায়াল করুন: পানাজি (০৮৩২–২২২–৫৬০৬), মাপুসা (২২৫-০২৫৪), ভাস্কো (২৫১-৫১০০), মারগাঁও (০৮৩৪২-২৭৪-১৯৬২), পোন্ডা (০৮৩৪৩-২৩১-২৭৪৯)
বিশদে জানতে: ডিপার্টমেন্ট অফ ট্যুরিজম, ৩য় তল, পর্যটন ভবন, পাট্টো–পানাজি, গোয়া: ৪০৩ ০০১। ফোন: ০৮৩২–২৪৯–৪২০০, ই–মেল: dir-tour.goa@nic.in। ওয়েবসাইট: goatourrism.gov.in অথবা গোয়া ট্যরিজম ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেড, ৪র্থ তল, পর্যটন ভবন, পাট্টো–পানাজি, গোয়া: ৪০৩ ০০১, ফোন: ০৮৩২–২৪৩–৮৮৬৬/২৪৩–৭১৩২, সেন্ট্রাল রিজার্ভেশন অফিস: ০৯১–৮৩২–২৪২–৪০০১—৩/২৪৩–৬৬৬৬, ই–মেল: reservations@goa-tourism.com, ওয়েবসাইট: www.goa-tourism.com, সহায়তা কেন্দ্র, ডাবোলিম, গোয়া বিমানবন্দর: ০৯১–৮৩২–২৫৪–০৮২৯/২৫৪–০০৩১।
সব ছবি: আন্তর্জাল
Leave a Reply
Your email address will not be published. Required fields are marked *
Comments